উত্তরাখণ্ডকে দেবভূমি বলা হয়, কারণ এই স্থানটি তার সমৃদ্ধ ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক ইতিহাস, অনেক পবিত্র মন্দির এবং তীর্থস্থান এবং পৌরাণিক কাহিনীতে দেবতাদের সাথে যুক্ত থাকার জন্য বিখ্যাত। উত্তরাখণ্ডের অনেক ধামের মধ্যে একটি হল কাইঞ্চি ধাম। অনেকেই কুমায়ুন মণ্ডলে অবস্থিত কাইঞ্চি ধামের নিম কারোলি বাবার আশ্রমে পৌঁছান। আপনি যদি এই স্থানটি পরিদর্শন করতেও যান, তাহলে এই ধামটির আশেপাশের স্থানগুলিও ঘুরে দেখুন। এই নিবন্ধে, আমরা কাইঞ্চি ধামের কাছাকাছি ভ্রমণের স্থানগুলি সম্পর্কে বলছি, জেনে নিন।
১) রানিখেত রানিখেত কাইঞ্চি ধাম থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে একটি সুন্দর শহর। এই পাহাড়ি স্টেশনটি তার সবুজ তৃণভূমি, ঘন বন এবং কুমায়ুন রেজিমেন্টাল সেন্টার জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত। শান্তিতে কিছু সময় কাটানোর জন্য রানিখেত সেরা জায়গা।
২) মুক্তেশ্বর মুক্তেশ্বর কাইঞ্চি ধাম থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত একটি শান্ত পাহাড়ি স্টেশন। ৩৫০ বছরের পুরনো শিব মন্দির দেখতে আপনাকে অবশ্যই এই স্থানে যেতে হবে। এই মন্দির থেকে আপনি হিমালয়ের অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখতে পাবেন। প্রকৃতিপ্রেমী এবং ট্রেকাররা অবশ্যই এই জায়গাটি পছন্দ করবেন।
৩) জিম করবেট জাতীয় উদ্যান বিখ্যাত জিম করবেট জাতীয় উদ্যান কাইঞ্চি ধাম থেকে খুব বেশি দূরে নয়। কাইঞ্চি ধাম থেকে এই পার্কে পৌঁছাতে প্রায় ৩ ঘন্টা সময় লাগে। আপনি যদি বন্যপ্রাণী প্রেমী হন, তাহলে এই জায়গায় যান এবং রোমাঞ্চকর জঙ্গল সাফারি উপভোগ করুন।
৪) কৌসানি যদি আপনি হিমালয়ের সুন্দর দৃশ্য খুঁজছেন, তাহলে কাইঞ্চি ধাম থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে কৌসানি ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন। এটি একটি ছোট গ্রাম, তবে এই জায়গা থেকে আপনি নন্দা দেবী, ত্রিশূল এবং পাঁচচুলির মতো শৃঙ্গের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে পাবেন। কৌসানি তার চা বাগানের জন্যও বিখ্যাত।
৫) বিনসার সেরা অভিজ্ঞতার জন্য বিনসারে যান। এই জায়গাটি তার ঘন বন এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের জন্য বিখ্যাত। পাখি প্রেমী এবং প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত জায়গা।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।