বাংলা নিউজ > ব্র্যান্ড পোস্ট > কলেজ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে দিশেহারা? JIS গ্রুপ সঠিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাছতে সাহায্য করছে পড়ুয়া এবং অভিভাবকদের

কলেজ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে দিশেহারা? JIS গ্রুপ সঠিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাছতে সাহায্য করছে পড়ুয়া এবং অভিভাবকদের

ভরসা রাথুন JIS গ্রুপে।

গত ২৫ বছর ধরে JIS Group নিজেদের পূর্ব ভারতের অন্যতম বৃহৎশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমষ্টি হিসেবে গড়ে তুলেছে। এই গোটা সফরটা ধরে অ্যাকাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ব, নিরলস উদ্ভাবনী ভাবনা এবং সাধনার মাধ্যমে শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেঞ্চমার্ক তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে JIS Group |

JIS Group Education Initiative-এর তরফে সম্প্রতি JIS Education Expo 2024 আয়োজন করা হয়েছিল। গত ৮ জুন ২০২৪-এ রোটারি সদনে অনুষ্ঠিত হয় এই এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। তাতে কলকাতার শিক্ষাজগতের সঙ্গে যুক্ত বহু প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের অনবদ্য সাড়া পাওয়া গিয়েছে। ১০০০ জনের বেশি ছাত্র-ছাত্রী অংশ নিয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম দশে থাকা ছাত্র ছাত্রীদের এদিন পুরস্কৃত করা হয়েছে তাঁদের দুর্দান্ত ফলাফলের জন্য। 

ব্যাপক সাড়া পেয়ে, পূর্ব ভারতের সর্ববৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমষ্টি JIS Group-এর অ্যাকাডেমিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘ইউজিসির সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে প্রায় ৪৮০টি রাজ্যের অধীনস্থ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, বেশি বই কম নয়। প্রাইভেট এবং সরকারি কলেজ মিলিয়ে সেই সংখ্যাটা প্রায় ৪৩ হাজারের বেশি। এত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজের মধ্যে সঠিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাছা সব সময় সহজ নাও হতে পারে। বরং খানিক কনফিউজিং লাগতেই পারে অনেকের।’ 

তাই উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমান পরীক্ষা পাশ করেছেন এবার যে ছাত্র ছাত্রীরা তাঁদের জন্য এই এক্সপোর আয়োজন করা হয়েছিল, যাতে তাঁরা ভবিষ্যতে কী হতে চায় বা করতে চায় সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য পান। 

JIS Group Education Initiative-এর আওতায় রয়েছে বহু  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয় 
JIS বিশ্ববিদ্যালয়, JIS ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ, JIS স্কুল অব মেডিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ, JIS কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং, নারুলা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, গুরুনানক ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ডক্টর সুধীর চন্দ্র সুর ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড স্পোর্টস, গুরুনানক ইনস্টিটিউট অব ডেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ, গুরুনানক ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্ট, JIS স্কুল অব পলিটেকনিক, গ্রেটার কলকাতা কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, আসানসোল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, অ্যাবাকাস ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, গার্গী মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি

গত ২৫ বছর ধরে JIS Group নিজেদের পূর্ব ভারতের অন্যতম বৃহৎশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমষ্টি (educational Conglomerate) হিসেবে গড়ে তুলেছে। এই গোটা সফরটা ধরে অ্যাকাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ব, নিরলস উদ্ভাবনী ভাবনা এবং সাধনার মাধ্যমে শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেঞ্চমার্ক তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে JIS Group | 

বর্তমানে JIS Group-এর অধীনে আছে ৩৯টি প্রতিষ্ঠান যেখানে ১৮৫ টি প্রোগ্রাম শেখানো হয়। ৪৫ হাজার ছাত্র ছাত্রীরা সেই প্রোগ্রাম শেখেন। আমরা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজি থেকে শুরু করে Artificial Intelligence, Robotics, মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল সায়েন্স, হোটেল অ্যান্ড হসপিটালিটি, আইন, এডুকেশন, রিমোট সেনসিং, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, এগ্রিকালচার, বিজ্ঞান সহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দিয়ে থাকি। ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলোতে এক্সপেরিমেন্টাল শিক্ষা থেকে শুরু করে cutting-edge টেকনোলজি যেমন IoT, blockchain ইত্যাদি শেখানো হয়ে থাকে। মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, সিভিল এবং কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো চেনা streamগুলোতেও সমসাময়িক চাহিদা অনুযায়ী অন্যান্য ইন্টারডিসিপ্লিনারি কোর্সের জিনিস শেখানো হচ্ছে। উদ্ভাবনী শিক্ষা প্রক্রিয়া যেমন flipped learning পদ্ধতি, state-of-art ডিজিটাল স্টুডিও, ইত্যাদি শেখানো হচ্ছে। 

JIS বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি কেন্দ্র আছে যেখানে নৈপুণ্যের সঙ্গে শিক্ষা দেওয়া হয়; ইতিমধ্যেই ৫৮০০ রিসার্চ পেপার প্রকাশিত হয়েছে, ১৫০টির বেশি পেটেন্ট আছে এবং ৫৫০টি ছাত্রছাত্রী পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়াও একাধিক স্মার্ট হ্যাকাথনে রিসার্চ এক্সিলেন্সের কারণে বিজয়ী হয়েছে JIS বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়া ইলেক্ট্রনিক্স এবং টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরও ভীষণ রকম উন্নতি করেছে যা অনেক বেশি মাত্রায় ভালো মাইনের চাকরির সুযোগ করে দিচ্ছে ছাত্র ছাত্রীদের। এছাড়াও ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীরা সমাজে নিজেদের সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পারছে ইলেকট্রিক এবং সৌরশক্তিতে চালিত গাড়ির চাহিদা বাড়ার কারণে, বাদ যাচ্ছে না রোবটিক্স এবং দ্রুত উন্নত হতে থাকা যোগাযোগ ব্যবস্থাও। Coding, সফটয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট, সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন, রিমোট সেন্সিং, এনার্জি স্টোরেজ টেকনোলজি এবং ন্যানোটেকনোলজির ক্ষেত্রে বর্তমানে চাকরির বাজার বেশ ভালো। এছাড়াও মেকানিক্যাল, সিভিল, এবং ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়লেও বিস্তর কাজের সুযোগ তো রয়েছেই। 

আর যদি ফার্মেসি সহ স্পেশ্যালাইজড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলো যেমন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড টেকনোলজি, বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দিকে তাকানো যায়, তাহলেও দেখা যাবে সেগুলোতেও যথেষ্ট চাকরির সম্ভাবনা এবং সুযোগ আছে। বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত চারটি ভাগে বিভক্ত, ক্লিনিক্যাল, মেডিক্যাল ডিভাইস, মেডিক্যাল ইমেজিং এবং টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং। অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রি প্রজেক্টগুলোতেও ধীরে ধীরে রিক্রুটমেন্ট বাড়ছে যেহেতু স্বচালিত যানের চাহিদার পাশাপাশি ইলেকট্রিক গাড়ি, হাইড্রোজেন চালিত গাড়ির চাহিদা বাড়ছে। JIS ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক এবং ১৫টি দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে MOU সই করে রেখেছে। এছাড়াও JIS-এর ১৫টি কমার্শিয়াল চেম্বারের সঙ্গেও এগ্রিমেন্ট আছে। JIS বর্তমানে গোটা ভারত জুড়ে আস্থার সমার্থক হয়ে উঠেছে। 

জরুরি বিষয়- যা আপোষহীন (The Essentials/Non-negotiables) 

সরকারি অনুমোদন ছাড়াও বিশ্বমানের শিক্ষার পরিবেশ পাওয়া যাবে। প্রতিষ্ঠানে স্মার্ট ক্লাসরুম সহ ফ্লিপড শিক্ষা পদ্ধতি, রিসার্চ ল্যাব, রোবাস্ট ইন্ডাস্ট্রি ইনস্টিটিউট পার্টনারশিপ, প্রিপ্লেসমেন্ট, আন্তর্জাতিক মানের সাপোর্টও নিশ্চিত করে এই গ্রুপ। JIS গ্রুপ অব এডুকেশনাল ইনিশিয়েটিভের আওতায় থাকা সমস্ত প্রতিষ্ঠান চিরাচরিত ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতি সহ আধুনিক টেকনোলজি যেমন আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স, মেশিন লার্নিং, IoT, সাইবার সিকিউরিটির উপরও সমান ভাবে জোর দেয়। যার ফলে এই ধরনের বিস্তৃত পাঠ্যক্রম (comprehensive curriculum) যেমন বেসিক জ্ঞান প্রদান করে তেমনই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রয়োজন তেমন জিনিসও ছাত্রদের হাতে কলমে শিখিয়ে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করে দেয়। 

মূল বিবেচ্য 

ইন্টারডিসিপ্লিনারি প্রোগ্রাম: এমন কলেজ বাছা উচিত যেখানে মৌলিক বা বেসিক কোর্সের সঙ্গে মডার্ন কোর্স সমান ভাবে শেখানো হয় ইন্ডাস্ট্রির প্রয়োজন অনুযায়ী। 

প্র্যাকটিক্যাল লার্নিংয়ের সুযোগ: অবশ্যই দেখে নেওয়া উচিত যে পাঠ্যক্রম আপনি বাছছেন সেখানে যেন হাতে কলমে শেখার উপায় থাকে, ওয়ার্কশপ এবং রিয়েল ওয়ার্ল্ড প্রজেক্ট করানো হয়।

ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ: যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে নিবিড় যোগ থাকবে জানবেন সেখানেই বেশি প্রাসঙ্গিক এবং আপডেটেড কোর্স করানো হয়। 

স্বীকৃতি এবং অধিভুক্তি (Accreditation) 

সূক্ষ্ম এবং নিবিড় গবেষণা করুন বিভিন্ন কলেজের বিষয়ে। আর এই কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের সোর্স যেমন কলেজের ওয়েবসাইট, এডুকেশনাল ফর্ম, রিভিউ, প্রাক্তনীদের রিভিউ ইত্যাদি দেখুন। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‌্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্কের মতো প্ল্যাটফর্ম অর্থাৎ যেখানে নির্ভরযোগ্য র‌্যাঙ্কিং পাওয়া যায় শিক্ষা পদ্ধতি, রিসার্চ আউটপুট, গ্র্যাজুয়েশনের ফলাফল পাওয়া যায় সেগুলো দেখুন। বর্তমান ছাত্র-ছাত্রী বা প্রাক্তনীদের সঙ্গে কথা বলুন। 

একই সঙ্গে এটা নিশ্চিত করুন যে কলেজে ভর্তি হতে চাইছেন সেটা যেন NAAC বা NBA-এর মতো সংস্থার থেকে স্বীকৃত হয় যাতে সেখানে একটা নির্দিষ্ট শিক্ষার মান মেনে চলা হয়। মনে রাখবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি কিন্তু ডিগ্রির মূল্যের উপর ভীষণ রকম প্রভাব ফেলে। 

Faculty কেমন? 

অধ্যাপকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং রিসার্চে তাঁদের অবদানও ভীষণ ভাবে বিচার্য। অভিজ্ঞ অধ্যাপকরা যে কেবল জ্ঞান বিতরণ করেন সেটাই নয়, তাঁরা ছাত্রদের সঠিক দিশাও দেখান। কোন পেশা বাছা উচিত, কী করা উচিত, ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও সাহায্য করে। আর এই জিনিসগুলোই একজন ছাত্রকে শিক্ষা জগতের বিভিন্ন বাধা বিপত্তিকে অতিক্রম করতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নিতেও সাহায্য করে। 

রিসার্চ এবং উদ্ভাবনা (Research & Innovation)

ভালো মানের রিসার্চ এবং নতুন কিছু তৈরি করার কালচারই কিন্তু একটি সাধারণ কলেজকে ভালো মানের কলেজের থেকে আলাদা করে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো রিসার্চকে গুরুত্ব দেয় এবং তাতে বিনিয়োগ করে, রিসার্চ সেন্টারের সংখ্যা বাড়ায় এবং বেশি মাত্রায় পেপার এবং পেটেন্ট পাবলিশ করে সেখানে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে পড়াশোনা করার একটা পরিবেশ এমনই তৈরি হয়ে যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে JIS বিশ্ববিদ্যালয়ের নিগূঢ় রিসার্চ আউটপুট এবং একাধিক স্মার্ট হ্যাকাথন জয়ের কথা, যা বোঝায় এখানে নতুন কিছু আবিষ্কার বা তৈরি করার উপর ঠিক কতটা জোর দেওয়া হয়। 

ক্যাম্পাস ভিজিট (Campus Visit)

ক্যাম্পাসে গেলে Brochure-এ যা লেখা থাকে সেটা নিজের চোখে ঘুরে দেখা এবং বোঝা যায়। সেখানকার পরিকাঠামো, লাইব্রেরি, ল্যাব, বিনোদনমূলক সুযোগ সুবিধা কেমন সবটাই দেখে নেওয়া যায়। পাশাপাশি সেখানকার বর্তমান ছাত্র ছাত্রী এবং অধ্যাপকদের দেখেও একটা আন্দাজ পাওয়া যায় সেই কলেজের ক্যাম্পাসের কালচার কেমন সেই বিষয়ে। হোলিস্টিক লার্নিংয়ের পরিবেশ কেমন, হোস্টেল বা সিকিউরিটি কেমন বিশেষ করে বাইরে থেকে যে ছাত্র ছাত্রীরা পড়তে আসবে তাঁদের সেটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। 

অন্তর্ভুক্তি এবং প্রবেশযোগ্যতা (Inclusivity and Accessibility) 

সমাজের বিভিন্ন ভাগের কাছে যেন প্রতিষ্ঠানের গ্রহণযোগ্যতা থাকে সেটা অবশ্যই দেখবেন। যাঁরা উচ্চশিক্ষার জন্য বিপুল অর্থ খরচ করতে সক্ষম নয় তাঁদেরও যাতে কলেজগুলো সাধ্যের মধ্যে শিক্ষা, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং স্কিল তৈরি করার সুযোগ দেয় সেই বিষয়েও নজর রাখা আবশ্যক। ন্যাশনাল স্কিলস ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন, স্কিল ইন্ডিয়া মিশনের মতো উদ্যোগ কিন্তু সমাজের বিভিন্ন স্তরের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুযোগ দেয়। 

প্লেসমেন্ট রেকর্ড ও প্রিপ্লেসমেন্ট ট্রেনিং 

যে কলেজে ভর্তি হওয়ার কথা ভাবছেন সেই কলেজের প্লেসমেন্টের রেকর্ড কেমন, ইন্ডাস্ট্রিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ কেমন, কেমনই বা স্যালারি প্যাকেজ দেয় - এই বিষয়ে ভালো করে খোঁজ খবর নিন। বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে বুঝুন এখনকার সময়ে সেখানে প্লেসমেন্ট এবং প্রিপ্লেসমেন্ট ট্রেনিং সাপোর্ট সহ বিশ্বমানের সুযোগ এবং ইন্টার্নশিপ কেমন আর কতটা দেওয়া হচ্ছে। 

অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং স্কলারশিপ (Financial Aid and Scholarship)

অর্থনৈতিক সাহায্যের কোনও অপশন আছে কি না সেই বিষয়ে খোঁজ খবর নিন। অনেক প্রাইভেট কলেজেই মেধার উপর ভিত্তি করে, কখনও আবার প্রয়োজন বা ট্যালেন্টের উপর ভিত্তি করে স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে। সরকার অনুমোদিত মেধাভিত্তিক স্কলারশিপ বা অন্যান্য বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনও সাহায্য পেলে অনেকেরই ভালো মানের শিক্ষা সঠিক জায়গা থেকে পাওয়ার জন্য যে অর্থনৈতিক চাপ কমে যায় তাই সেই দিকেও খেয়াল রাখুন। 

যা যা এড়িয়ে চলবেন

সম্পূর্ণ ভাবে র‌্যাঙ্কিংয়ের উপর নির্ভর করবেন না। র‌্যাঙ্কিং থেকে একটা আইডিয়া পাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু সেটাই সব নয়। 

প্রাক্তনীদের সঙ্গে কথা না বলে কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছবেন না। একজন প্রাক্তনীর সঙ্গে যোগাযোগ থাকার অর্থ সে সঠিকভাবে আপনাকে গাইড করতে পারবেন সে নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য হোক বা চাকরির প্লেসমেন্টের জন্য। 

ভর্তি হওয়ার সময় বা অন্যান্য ক্ষেত্রে কোনও লুকানো খরচ আছে কিনা ভালো করে খোঁজ খবর নিয়ে নেবেন। হোস্টেলে থাকা বা আনুষাঙ্গিক অন্যান্য কিছুর জন্য কত কী টাকা লাগবে না লাগবে ভালবকরে জেনে নেবেন। 

কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাড়াহুড়ো করবেন না একেবারেই। চাপে পড়ে বা উপর উপর কিছু দেখে তো একেবারেই সিদ্ধান্ত নেবেন না। 

নিজে কী বিষয় নিয়ে এগোতে চান, কী ভালোবাসেন, কোনটা আপনার প্যাশন সেটাকেও অবহেলা করবেন না। আপনার পছন্দের জিনিসগুলোকে যে কলেজ পড়াশোনার পাশাপাশি উৎসাহ দেবে, সেগুলো নিয়ে এগোতে সাহায্য করবে তেমনই কলেজ বাছবেন।

ব্র্যান্ড পোস্ট খবর

Latest News

কাকিমা-ভাইপোর প্রেমে বলি কাকা? ট্রলি ব্যাগে মিলল যুবকের দেহ! গ্রেফতার স্ত্রী ২৮ এপ্রিল শনির নক্ষত্র গোচরে ৫ রাশির বাড়বে আয়, কেরিয়ারে আসবে আকাশছোঁয়া সাফল্য জলে কলকাতা পুলিশের ভাবমূর্তি, এবার ASI-এর থাপ্পড় কাণ্ডে শুরু তদন্ত Neeraj Chopra Classic: বড় ঘোষণা! নতুন স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে ভারতের সোনার ছেলে 'পাশের ফ্ল্যাটটা হলে মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে টেনশনে থাকতাম’, অরিন্দমকে খোঁচা বিরসার 'সুপ্রিম কোর্ট আমাদের যোগ্য-অযোগ্যের তালিকা দিতে বলেনি', আন্দোলনের মাঝে ব্রাত্য মীন রাশির আজকের দিন কেমন যাবে? জানুন ২২ এপ্রিলের রাশিফল কুম্ভ রাশির আজকের দিন কেমন যাবে? জানুন ২২ এপ্রিলের রাশিফল মকর রাশির আজকের দিন কেমন যাবে? জানুন ২২ এপ্রিলের রাশিফল ধনু রাশির আজকের দিন কেমন যাবে? জানুন ২২ এপ্রিলের রাশিফল

IPL 2025 News in Bangla

রাহুল দ্রাবিড়ের রাজস্থানের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ! উঠছে তদন্তের দাবি আরও ১০ রান যোগ হতে পারত… KKR-র বিরুদ্ধে জিতেও কি খুশি নন GT অধিনায়ক শুভমন গিল? ব্যাটাররা আত্মবিশ্বাস হারাচ্ছেন… কেন অংকৃষ ৯ নম্বরে? জানালেন KKR মেন্টর ব্র্যাভো কাদের দোষে ম্যাচ হারল KKR? হারের দায় কাদের উপর দিলেন ক্যাপ্টেন অজিঙ্কা রাহানে? IPL-এ KKR বধ করে প্লে অফের আরও কাছে গুজরাট! খাদের কিনারায় নাইট রাইডার্স কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে! ইডেনে বাটলারের জলভাত ক্যাচ ছেড়ে চার রান দিলেন বৈভব তোমার ব্যাট দিয়েই অনেক রান করেছি! উপহার পেয়ে কাঁদতে কাঁদতে বিরাটকে বললেন মুশির সামনে বিয়ে নাকি? ইডেনে মরিসনের প্রশ্নে লজ্জায় লাল শুভমন গিল, কী জবাব দিলেন? গম্ভীরের দয়ায় অযোগ্য হয়েও BCCI-র কেন্দ্রীয় চুক্তি তালিকায় হর্ষিত? জানুন আসল সত্য ‘আপনারা সবাই খুব…’! IPL-এর মাঠে রাঘবকে ‘জিজু’ বলে ডাক, কী প্রতিক্রিয়া পরিনীতির

Copyright © 2025 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.