ঘারি কা বল বা শুকনো নারকেল প্রায়শই মানুষের বাড়িতে ক্ষীরে যোগ করার জন্য বা চাটনি তৈরির জন্য আসে। সাধারণত মানুষ এটি কেবল স্বাদের জন্য পছন্দ করে। কিন্তু এই শুকনো নারকেল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই বাদাম যদি প্রতিদিন নাস্তা হিসেবে খাওয়া হয়, তাহলে এর অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে যারা ওজন কমানোর জন্য প্রায়ই সন্ধ্যার নাস্তা খুঁজছেন। তাদের এই শুকনো বাদামটা চেষ্টা করে দেখা উচিত। যদি আপনি এখন পর্যন্ত বাদামের খোসা উপেক্ষা করে থাকেন, তাহলে এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ
শুকনো নারকেল স্বাস্থ্যকর চর্বিতে সমৃদ্ধ। মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড শরীরে দ্রুত শোষিত হয় এবং শক্তি সরবরাহ করে। পূর্ণতার অনুভূতি দেওয়ার পাশাপাশি, এটি বিপাককেও সমর্থন করে।
ওজন কমানোর জন্য উপযুক্ত
শুকনো শাঁসের খোসায় কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম থাকে। এতে ম্যাঙ্গানিজ, তামা এবং সেলেনিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানও রয়েছে যা শরীরের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়।
হাড়ের স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে
এত পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকার ফলে, হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় থাকে এবং জয়েন্টগুলি তৈলাক্ত থাকে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য ভালো
ম্যাঙ্গানিজ এবং তামার মতো পুষ্টি উপাদানও শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে।
প্রোটিনের পরিমাণও
শুকনো নারকেলের খোসায় প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিডও থাকে, যা প্রোটিনের জন্য বিল্ডিং ব্লক হিসেবে কাজ করে। টিস্যু মেরামত থেকে শুরু করে হরমোন উৎপাদন পর্যন্ত সবকিছুর জন্য অ্যামিনো অ্যাসিড অপরিহার্য। প্রতিদিন শুকনো নারকেল খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের ঘাটতিও দূর হয়।
ত্বক এবং চুলের জন্য উপকারী
আপনি যদি প্রতিদিন শুকনো নারকেল খাওয়া শুরু করেন, তাহলে আপনার চুলের পাশাপাশি ত্বকের গঠনেও পার্থক্য লক্ষ্য করবেন। এটি ত্বককে নরম করার পাশাপাশি চুলকে শক্তিশালী এবং ঘন করতে সাহায্য করবে।
হজমের জন্য ভালো
প্রতিদিন আট থেকে দশটি পাতলা বাদামের খোসার টুকরো খেলে আপনি খাদ্যতালিকাগত ফাইবার পাবেন। যা মলত্যাগে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।